ইউনিক ডিজাইন

এটি সাধারণ আর দশটা যুদ্ধবিমানের মতই। এর ইউনিক ডিজাইনই একে বাকীগুলো থেকে সম্পূর্ন আলাদা করে দিয়েছে। গতানুগতিক ধারার বাইরে এর পাখা দুটো কে একটু বেন্ড করিয়ে দেয়া হয়েছে ট্রেন্ডি লুক এবং এটিই বর্তমান এবং গত শতকের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দিয়েছে।
টেস্ট ফ্লাইট

এর টেস্ট ফ্লাইটটি সফলভাবে চালানো হয় এই বছরেরই অগাস্টে। এটি এডওয়ার্ড এয়ারফোর্স বেজের ওপর দিয়ে কয়েকপাক ঘুরে এসে এর টেস্টিং সম্পন্য করে। তবে এতে কোন পাইলট ছিল না। দূর থেকে আর্টিফিসিয়ালি কন্ট্রোল করা হয় এক।
উইন্ড টানেল

এর উইন্ড টানেলটি নাসার হ্যাম্পটন রিসার্চ সেন্টার থেকে ডেভেলাপ করানো হয়। এর স্ট্যাবিলিটি এবং কন্ট্রোলের জন্যে ব্যবহার করা হচ্ছে এর ৮.৫ সেঃমিঃ এই স্কেল মডেলটি।
ফ্রি ফ্লাইট টেস্ট

এই টেস্ট ফ্লাইটটি তে পাইলট ভেতরেই ছিলেন। তিনজন পাইলট তখন ছিলেন এর কন্ট্রোলে। তবে প্লেনটি ফ্রি উড়তে পারেনি। একটি সুতার (প্রকৃত পক্ষে সেটি অনেক মোটা) সাহায্যে ল্যাবে ঝুলিয়ে এই এক্সপেরিমেন্ট চালানো হয়।
এক্সেপশনাল উইং

যে জিনিসটি এই বিমানকে আলাদা করে দিল সেটি তার উইং যার দৌর্ঘ্য ২১ ফিট!
ফিউচার প্ল্যানিং

রিসার্চ টিমের সদস্যদের মতে আর বাকী দশটা বিমানের চাইতে ৩০% ফুয়েল কম খাবে এই X-48B এবং টানা ১৫ বছর সার্ভিস দিয়ে যেতে পারবে।

0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন